“গওছ পাকের প্রেমের কুঞ্জ” মহাকবি কাজেম আল কোরায়শী ওরফে কায়কোবাদ (১৮৫৭-১৯৫১) -এর জীবনের শেষ রচনা। সম্ভবত বাংলা ভাষায় গাউছে পাক রদ্বীয়াল্লাহু ‘আনহু’র পূর্ণাঙ্গ জীবনী সংক্রান্ত এটিই প্রথম ও একমাত্র কাব্যিক
বিস্তারিত পড়ুন
সৈয়দ মুজতবা আলী—বাংলা সাহিত্যে এক স্বতন্ত্র এলাকার স্রষ্টা। তাঁর জীবন ও সাহিত্য নিয়ে একমাত্র পিএইচডিখানা যিনি করেছেন তিনি থিসিসে বিসমিল্লা করেছেন এভাবে: “কবি নজরুল ইসলামের পর উভয় বঙ্গে সমান সমাদৃত
দিনটি ছিলো ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়, লুৎফর রহমান এবং সায়েরা খাতুনের কোল জুড়ে আসে এক শিশু। নাম রাখা হলো মুজিবুর রহমান। কে জানতো এই শিশুটিই হবে স্বাধীনতার স্বপ্ন
আমার গাঁয়ের রঙ যে সবুজ নিপূণতায় ঘেরা অন্য দশটি গাঁয়ের চেয়ে আমার গাঁ-ই সেরা। আমার গাঁয়ের গাছ-গাছালি চমকপ্রদ সরু মাত্র কেবল মানুষ নহি সভ্য ছাগল-গরু। আমার গাঁয়ের লতা-পাতা হাওয়ায় কী
লেখক আহমদ ছফার সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ঘটে ‘যদ্যপি আমার গুরু’ বইটি পাঠের মাধ্যমে। বছর দুয়েক আগে বইটি প্রথম পড়ি। আমি সাধারণত কোনো বই একবার পড়া হলে দ্বিতীয়বার ধরি না;